ধুনট উপজেলাসারিয়াকান্দি উপজেলাসোনাতলা উপজেলা

বাঙালি নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী কাজ অতিব জরুরি

বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও ধুনট উপজেলার বাঙালি নদীর পানি বাড়ার এবং কমার সময় নদী ভাঙ্গন শুরু হয়।

এতে অনেক ঘরবাড়ি, মসজিদ-মন্দির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং শত শত হেক্টর কৃষি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। মাঝে মধ্যে জরুরী ভিত্তিতে পাইলিং এবং বস্তা ফেলে নদী ভাঙ্গন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়।

কিন্তু এইসব কিছুই তেমন কাজে আসে না। তাই বাঙালি নদী ভাঙ্গন রোধে ঘরবাড়ি মসজিদ-মন্দির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং কৃষকের একমাত্র সম্বল কৃষি আবাদি জমি রক্ষার্থে স্থায়ী কাজ জরুরি।

সারিয়াকান্দির ডোমকান্দি গ্রাম সহ বেশ কয়েকটি বাঙালি নদীর তীরবর্তী এলাকার জনসাধারণ জানান, বাঙালি নদীর স্থায়ী কাজের কথা অনেকদিন আগে থেকেই শুনে আসতেছি। নদীর কোন কাজ হবে কিনা বুঝতে পারছি না।

ইতিমধ্যে এলাকার অনেক ঘর বাড়ি, মসজিদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ শত শত হেক্টর ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন যদি নদীর স্থায়ী কাজ না হয় তাহলে নদীর তীরবর্তী এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

নদী ভাঙ্গন রোধে এবং কৃষি জমি রক্ষার্থে স্থায়ী কাজের জন্য সরকারের নিকট আকুল আবেদন জানিয়েছেন নদীর তীরবর্তী এলাকার সকল জনসাধারন।

বগুড়া জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুব আলম জানান, ইতিমধ্যেই বাঙালি নদীর স্থায়ী কাজের জন্য ঠিকাদারি ভাগ বন্টন হয়েছে। নদী থেকে পানি নেমে গেলে এবছরেই সিসি ব্লকের কাজ শুরু হবে।

এই বিভাগের অন্য খবর

Back to top button